রাউজানে কেন্দ্রীয় বিএনপি’র ভাইস চেয়ারম্যান গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীর বিরুদ্ধে সাংবাদিক সম্মেলনের মাধ্যমে বিভিন্ন মিডিয়ায় মানহানিকর ও কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য দেওয়ার প্রতিবাদে উত্তর জেলা বিএনপি’র আহবায়ক গোলাম আকবর খন্দকারের অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।রবিবার,২৭ এপ্রিল বিকালে উপজেলা ও পৌরসভার বিএনপি এবং অঙ্গসংগঠন সমূহের ব্যানারে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সামাশের আয়োজন করা হয়। রাউজান পৌর সদর মুন্সিরঘাটাস্থ দলীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিল শুরু করে মাস্টার দা সূর্যসেন চত্বর হয়ে মুন্সিরঘাটা,এবং রাউজান প্রেসক্লাব হয়ে জলিল নগরে গিয়ে শেষ হয়। গোলাম আকবর খোন্দকারের কুশপুত্তলিকা নিয়ে মিছিলে অংশগ্রহণকারীরা বিভিন্ন স্লোগান দিতে দেখা যায়। সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন পৗরসভা বিএনপি’র সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মঞ্জুরুল হক। চট্টগ্রাম উত্তর জেলা যুবদলের সহ-সভাপতি সাবের সুলতান কাজলের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি ছিলেন উত্তর জেলা বিএনপি’র সদস্য আবু জাফর চৌধুরী। বক্তব্য রাখেন উপজেলা বিএনপি নেতা বিএনপি নেতা ফিরোজ আহমেদ, হাবিব উল্লাহ মাস্টার, সোহেল, লিটন মহাজন, ইউসুফ তালুকদার, রেজাউল, শাহজান সাহিল, শাহাদাত মির্জা, তসলিম উদ্দিন ইমন, রাসেল খান, একরাম। উপস্থিত ছিলেন সৈয়দ কামাল, আজম, মুসলেহ উদ্দিন, ইঞ্জিনিয়ার আবু মোহাম্মদ, হারুন অর রশিদ, নজরুল ইসলাম, ফরিদ আহমেদ, মোজাম্মেল হক, মাসুদ আলম, এরশাদ চৌধুরী, ইকবাল চৌধুরী, ইউসুফ তালুকদার, খোরশেদ, সৈয়দ মো. তৌহিদুল আলম, নিজাম উদ্দিন সুজন, সাঈদ বিন রানা, মোজাহের আলম, দিদার তালুকদার, ওমার ফারুক, জানে আলম, সেলিম উদ্দিন, দিদারুল আলম, সোহেল, জাকের হোসেন বাহাদুর কাজী গিয়াস, হাসান বাহাদুর, মাহমুদ কোম্পানী, ছোটন আজম, আবু বক্কর সিদ্দিক, মো. আলী সুমন, আরিফ ইসলাম, রিয়াজ উদ্দিন, আবদুল শুক্কুর, মানিক, সালাউদ্দিন, সাইফুদ্দিন রিবন, আনোয়ার, মঞ্জুরুল আলম, রিয়াজ উদ্দিন, মো.রেওয়াজ,সেকান্দর হিরো, শহীদ, ফরিদ উদ্দিন রানা,সোহেল,সাহেদ,জাবেদ, পারভেজ,মানিক,মোঃ মঈনউদ্দীন বিপুল,মোঃ জামাল উদ্দীন তালুকদার,মোঃ ওসমান গনি রুবেল,মোঃ সহিদুল ইসলাম পারভেজ।মিছিল সমাবেশ পরবর্তী গোলাম আকবর খোন্দকারে কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।বক্তারা বলেন,বিএনপি’র কেন্দ্রীয় নেতার বিরুদ্ধে মানহানিকর ও কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য দিয়ে গোলাম আকবর খন্দকার উত্তর জেলা বিএনপি’র আহবায়ক পদে থাকার অধিকার রাখতে পারে না। ক্ষমা না চাইলে তাকে এবং তার অনুসারীদের রাউজানে অবাঞ্চিত করা হবে বলে ঘোষণা দেওয়া হয়। তাছাড়া সংবাদ সম্মেলনে রাউজানে কোন কোন ইউনিয়নে অস্ত্র মজুদ আছে তা নিজের মুখেই স্বীকার করেছেন, তাকে আইনের আওতায় আনার জন্য প্রশাসনের প্রতি আহবান জানানো হয়।
Leave a Reply