বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরী বলেছেন,অন্তবর্তীকালীন সরকার সংস্কার করতে চায়, সংস্কারের পরে নির্বাচনের কথা বলছে সরকার।ধর্মীয় মূল্যবোধ দ্বারা শাসনতন্ত্র বা সংবিধান সংশোধন,গণতন্ত্র ও জাতীয়তাবাদীকে স্থান দিয়ে সংবিধান সংস্কার করতে হবে।
তিনি বলেন, দেশে যে নতুন অধ্যায় সৃষ্টি হয়ে সেটাকে যেকোন কিছুর বিনিময়ে আমাদের ধরে রাখতে হবে।আপনারা জানেন এই দেশের বিরুদ্ধে প্রত্যেকটা দিন প্রত্যেকটা মূহুর্তে ষড়যন্ত্র চলছে। কিভাবে দেশ ও জাতিকে দূর্বল করা যায়। এই ষড়যন্ত্রকে মোকাবেলা করতে আমাদের মধ্যে থাকতে হবে ঐক্য। আমাদের মধ্যে থাকতে হবে একতা। তাহলেই আমরা এদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে পারব। তিনি আরও বলেন,বিএনপির নাম দিয়ে যারা চাঁদাবাজি করতেছে,আল্লাহর ওয়াস্তে চাঁদাবাজি বন্ধ করুন।কেউ যদি মানুষের উপর জুলুম নির্যাতন, পকেট হাতাহাতি, ঘরবাড়ি নির্মাণে বাঁধা সৃষ্টি করলেই, তাদের প্রতিহত করতে হবে। চাঁদাবাজ ও সন্ত্রাসীরা কোনো দলের না। যদি কোনো বিএনপির নেতা চাঁদাবাজ ও সন্ত্রাসীদের প্রশ্রয় দেয়,তাদেরকেও আইনের হাতে তুলে দিবে। তিনি গতকাল ১৬ মার্চ রোববার রাউজানের দক্ষিণ রাউজান পাহাড়তলী চৌমুহনী চত্ত্বরে দক্ষিণ রাউজান বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের আয়োজিত ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক ফিরোজ আহমেদ এর সভাপতিত্বে ও হাবিব উল্লাহ মাষ্টার ও ইউসুফ তালুকদারের যৌথ সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা বিএনপির সদস্য আবু জাফর চৌধুরী, উপজেলা বিএনপির আহবায়ক নুরুল হুদা চেয়ারম্যান,বিএনপি নেতা হাজী জসিম উদ্দীন, ফয়জুল ইসলাম চৌধুরী টিপু,আবদুল হাকিম চৌধুরী, নুরুল আলম, কাজী আবুল বশর চেয়ারম্যান, আবদুল মান্নান, হারুনুর রশিদ, আবছার মেম্বার, হাসান উল্লাহ, কাজী সরোয়ার খান মনজু, জানে আলম শিকদার, লিটন মহাজন, ইসতিয়াক চৌধুরী অভি, রাসেল খান, একরাম মিয়া,এড.মফিজ উদ্দিন ইমন,হাসান উল্লাহ, আবদুল আজিজ, ছোটন আজম, তসলিম উদ্দিন, এনাম উল্লাহ, কাজী গিয়াস, হাজী আবুল কাশেম, শহিদুল ইসলাম, সিরাজুল ইসলাম, হানিফ মেম্বার, শেখ নাজিম উদ্দীন, নেছারুল হায়াত খান, সেলিম উদ্দিন, জাহেদুল ইসলাম, এম এ জমির উদ্দিন প্রমুখ।
Leave a Reply